নীতি নির্ধারণ ও বাস্তব পদক্ষেপের পরিবর্তে শুধুমাত্র আক্রমণাত্মক গণসংযোগের ওপর ভর করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ফলে তারা দেশটির সংখ্যালঘু হিন্দু জনগোষ্ঠীর আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে।

সাম্প্রদায়িকতাকে রুখে দিয়ে এ অঞ্চলে ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্মনিরপেক্ষতা নিশ্চিতে ভারত যেখানে ব্যর্থ, ঠিক সেখানেই নেতৃত্ব দিতে পারে বাংলাদেশ

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করে সস্তা বাহবা পেতে গিয়ে প্রকৃত জবাবদিহিতা, ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রকে উপেক্ষা করা হয়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে সস্তা জনতোষণ যথেষ্ট হয়েছে।

বাংলাদেশের তরুণ আন্দোলনকারীরা সতর্কঘণ্টা বাজিয়েছে। এখন দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি জনগণ ও বৈশ্বিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দায়িত্ব হলো জাতিসংঘকে এমন একটি তদন্তের জন্য চাপ দেওয়া।

একমাত্র বিকল্প ভেবে সহিংসতাকে বেছে নিয়ে বাংলাদেশের কর্তৃত্ববাদী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার সমস্ত বিকল্পই হারিয়ে ফেলেছে।

বাংলাদেশে মধ্য-বাম রাজনীতির ঝান্ডাধারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্রমশই ডানপন্থী ষড়যন্ত্র তত্ত্বের দিকে ঝুঁকছেন।