ঠিক কী পরিস্থিতি ঘটলে সেনাপ্রধান এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ হস্তক্ষেপ করার কথা বিবেচনা করতে পারেন?

সুষ্ঠু ও স্বাধীন নির্বাচনের স্বার্থে নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠনে বর্তমান সংবিধানে কোনো বাধা নেই।

নড়বড়ে হয়ে উঠছে আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ভিত্তি।

বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বিএনপি ও খালেদা জিয়া উভয়েরই বেঁচে থাকা জরুরি।

বাংলাদেশে গুম ও সরকারের দায় বিষয়ে টম ল্যানটস্ হিউম্যান রাইটস্ কমিশনের কাছে শহিদুল আলমের দেওয়া বক্তব্য।

খ্যাতনামা গবেষক যখন শেখ মুজিবের অর্থনৈতিক নীতির প্রশংসা করতে গিয়ে নিজের অবস্থান বদলে ফেলেন।

১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা বই “ডেড রেকনিং”। প্রকাশের পর বইটি নিয়ে বাংলাদেশে বড় ধরনের বিতর্ক তৈরি হয়েছিল — তাই নিয়ে লিখছেন বইটির লেখক।

৩০ বছর আগে লেখা এক নিবন্ধে গওহর রিজভী ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের জন্য শেখ হাসিনাকে দায়ী করেছিলেন, আর প্রশংসা করেছিলেন খালেদা জিয়ার।

উগ্র জাতীয়তাবাদ ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

বাংলাদেশে মিডিয়া মালিকানা বিষয়ে সাম্প্রতিক একটি গবেষণার দেখা যাচ্ছে যে, সংখ্যায় বেশি মানেই বেশি স্বাধীনতা নয়।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা যখন ভারতের অক্ষম ও লোকদেখানো টিকা কূটনীতির ঠিকাদার।

আল জাজিরার অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স ম্যান (ওরা প্রধানমন্ত্রীর লোক) তথ্যচিত্রে অংশগ্রহণকারী হুইসেলব্লোয়ারের বয়ান।

বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদ থামাতে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তেমন গুটি নেই — তাই বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন নীতি এবারো মূলত লেনদেনের মধ্যেই অব্যাহত থাকবে।

করোনাকালে বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের অবস্থা।

বাংলাদেশের ওপর দুই দেশের বৃহত্তর প্রভাব বিস্তার প্রচেষ্টায় চীনের “অর্থনৈতিক সুবিধা” কি ভারতের “রক্তের বন্ধন” ছাপিয়ে যেতে পারবে?

মায়ের মানত রক্ষায় হাফেজ বানাতে কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়েছিলো লেখককে। সাত বছরে দুইটি মাদ্রাসায় পড়ে তিনি হাফেজ হয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু বলাৎকারেরও শিকার হয়েছিলেন একাধিকবার।

শেখ হাসিনার এক দশকের শাসনামলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো ২,৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে বিচারবর্হিভূত হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০১৮ সালের আগস্ট মাসে নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন যেভাবে দমন করা হয় — আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী এক প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীর বয়ান। আলোকচিত্রী জীবন আহমেদের তোলা ছবিসহ।

বাংলাদেশে এই করোনাকালে শেখ হাসিনা আর জাহিদ মালেকের উপর আস্থা রাখা যায় কি?

ভারতের বর্ণবাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাংলাদেশের আত্মমর্যাদাশীল নাগরিকরা স্বাগত জানাবে না।

২০২০ সালকে মুজিব বর্ষ ঘোষণা করা হয়েছে বাংলাদেশে। আবার অন্যদিকে শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামল নিয়ে লেখা একটি বইয়ের প্রকাশনা আটকে দেওয়া হয়েছে বইটির প্রকাশকের উপর চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে।