নেত্র নিউজের ইংরেজি বিভাগের সম্পাদক লিখেছেন কেন তিনি নেত্র নিউজ ছেড়ে যাচ্ছেন, এবং সংবাদ মাধ্যমটির অর্জন ও সাফল্য নিয়ে তার গর্বের কথা।

বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও স্বাধীন হবে কিনা তা নির্ভর করছে পশ্চিমা গণতান্ত্রিক দেশগুলো কতখানি চাপ প্রয়োগ করবে তার ওপর।

নেত্র নিউজ নিয়ে অপপ্রচারের জেরে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া এড়াতে ফেলোশিপ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন আওয়ামী লীগের নিজস্ব থিঙ্কট্যাংকের কর্মকর্তা তন্ময় আহমেদ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কী প্রকাশ করা যাবে বা কোন ধরনের পোস্ট করা যাবে, তার উপর কঠোর সীমাবদ্ধতা আরোপ করে নতুন একটি খসড়া নীতিমালা এনেছে বাংলাদেশ সরকার।

নতুন নির্বাচন কমিশন — ফের পাতানো নির্বাচনের লক্ষণ।

২০২৩ সালের নির্বাচনে কারচুপি করে জিতলে আওয়ামী লীগ কি নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হবে?

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি।

হিন্দুদের উপর আক্রমণের ঘটনা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে না। প্রচলিত আইনেই এ ধরনের অপরাধের বিচার সম্ভব ছিল।

আবার শুরু হয়েছে বিরোধী দলের নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার। শংকা দেখা দিয়েছে, এই তৎপরতা আগামী বছর আবারো এক ভুয়া নির্বাচন অনুষ্ঠানের ইঙ্গিত বহন করছে কিনা।

সরকারের সমালোচক সাংবাদিক কনক সারোয়ারকে আর কোনভাবে রুখতে না পেরে এখন তার বোনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে দেওয়া হয়েছে। সারোয়ারের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করাতেই আওয়ামী লীগ সরকারের এই বর্বর চেষ্টা।

নতুন একটি জরিপের ফল থেকে দেখা যাচ্ছে যে দেশে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা রয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যদি তাই হয়, তবে সুষ্ঠু নির্বাচনে এত ভয় কেন ক্ষমতাসীন দলের?

উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও নিরাপত্তা সংস্থার হর্তাকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞাই পারে বাংলাদেশে গুম বন্ধ করতে।

নেত্র নিউজের মতো সরকারের সমালোচনাকারী সবার বিরুদ্ধে যে আক্রমণ চালান হয়, এর মূলে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর পরিবার চালিত প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোর প্রায় এক তৃতীয়াংশের সম্পূর্ণ বা আংশিক মালিকানা আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের।

বাংলাদেশের গণমাধ্যম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর হাতে কুক্ষিগত। জ্বালানী, আবাসন খাত ও অন্যান্য বাণিজ্যিক স্বার্থের হাতে যখন গণমাধ্যমের সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তখন তার ফলাফল কী দাঁড়ায়?

আন্তর্জাতিক মিডিয়া ওয়াচডগ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে “গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লুণ্ঠনকারী” উপাধি দিয়েছে। তবে খবরটি বাংলাদেশের কোনো গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়নি।

বাংলাদেশের সচিবালয়ে ঢুকতে সাংবাদিকদের প্রবেশপত্র দেয় তথ্য মন্ত্রণালয়, আর তথ্য সংগ্রহ করাই সাংবাদিকের কাজ — তার মানে যে কাজের জন্য রোজিনা ইসলামের স্বীকৃতি পাবার কথা, সে কাজের জন্যই তিনি এখন আসামি।

ভুয়া ওয়েবসাইট ও ইমেইল এড্রেস দিয়ে হোস্টিং কোম্পানিগুলোর কাছে অভিযোগ করা হচ্ছে — ভিন্ন মতাবলম্বী বাংলাদেশিদের ওয়েবসাইট ও ইউটিউভ চ্যানেল বন্ধ করাই এসব অভিযোগের উদ্দেশ্য।

যুক্তরাজ্যের সর্বশেষ নির্বাচনে টিউলিপ সিদ্দিকের বিজয়ে আওয়ামী লীগের ভূমিকা।

কীভাবে সবকিছু অপরিবর্তিত রেখেই “অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার’স মেন” থেকে উদ্ভূত সংকট মোকাবেলা করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

আন্দোলনকারীদের মৃত্যু, রক্ষণশীল ইসলামী গোষ্ঠীর পুনরুত্থান, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে ক্রোধান্বিত করে তোলার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর।

বাংলাদেশের সত্যিকার অবস্থা কেমন, তা নিয়ে দুটি চিত্র উপস্থাপন করা হয় — একটি আকর্ষণীয়, অপরটি সংকটময়। দুটোই সঠিক।

ছবিগুলো জানান দেয় যে বাংলাদেশে এখন অপরাধী, পুলিশ এবং রাজনীতিবিদেরা একে অপরের সহযোগী।

বাংলাদেশের দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকাটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার — কিন্তু কোনো এক আশ্চর্য কারণে পদ্মা সেতু নির্মাণে হওয়া দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের তদন্তে তাদের আপত্তি।

বাংলাদেশের বিতর্কিত নির্বাচনকে “অবাধ ও সুষ্ঠু” বলে আখ্যায়িত করেছিল শ্রীবাস্তব নেটওয়ার্কের অংশ সাউথ এশিয়া ডেমোক্রেটিক ফোরাম।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে মানবিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে গঠিত লন্ডনের একটি সংগঠনে সদস্য সেজে ঢুকে যায় ব্রিটিশ পুলিশের গুপ্তচর — একটি পাবলিক ইনকোয়্যারির শুনানি থেকে সম্প্রতি এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্বমান সম্পন্ন সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ করোনা গবেষণা ব্যাখ্যা ছাড়াই নাকচ।

হেফাজতে ইসলামের নতুন নেতৃত্ব নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের কি চিন্তিত হওয়া উচিত?

আওয়ামী লীগ একটি পারিবারিক ব্যবসা — শেখ হাসিনার পর কে ধরবে তার হাল?

অবসরপ্রাপ্ত এই জেনারেলকে খুব শীঘ্রই হয়তো রাষ্ট্রদ্রোহী ও দুর্বৃত্ত বলে প্রচার করবে বাংলাদেশ সরকার।

ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে চীন-ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখার একটি প্রধান রঙ্গভূমি।

ফেসবুকে লেখালেখি করায় বাংলাদেশে ১১ ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে, তা শুধু বাকস্বাধীনতার মারাত্মক লঙ্ঘনই নয়, ফৌজদারী আইনের হাস্যকর ব্যবহারের নমুনাও বটে।

সম্প্রতি এক সাংবাদিকের অন্তর্ধান ও পরবর্তীতে তাকে গ্রেফতারের ঘটনার সাথে গোপনে আটক ছিলেন এমন আরও অনেকের অভিজ্ঞতার মিল রয়েছে।

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণে অস্বাভাবিক উচ্চ মৃত্যুর হার পর্যালোচনা করে ইঙ্গিত মিলছে যে, সরকার যা বলছে প্রকৃতপক্ষে সংক্রমণের সংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সংবাদমাধ্যমটির প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী সম্প্রতি যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তার নেপথ্যে কি সরকার সমর্থক এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কলকাঠি নাড়ছেন?

তুলনামূলকভাবে কম কারচুপি হলেও ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠ ও অবাধ হয়নি।

বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কড়াকড়ি নিয়ন্ত্রণের মানে এই নয় যে আওয়ামী লীগ সরকার অজনপ্রিয়।

প্রাক্তন ব্যবসায়িক অংশীদারের বিরুদ্ধে শীর্ষ নিরাপত্তা উপদেষ্টার প্রতিহিংসার পরিণতিতেই কি মারা গেছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা ক্যাপ্টেন জহুরুল?